ডিজিটাল সেন্টারের কার্যক্রমে জনগণের সময় ও অর্থ খরচ কমেছে : পলক

টেকআলো প্রতিবেদক:
ডিজিটাল সেন্টারের কার্যক্রমের মাধ্যমে জনগণের সময় ও অর্থ খরচ কমেছে। নারী ও পুরুষ এবং গ্রাম ও শহরের মধ্যে বৈষম্য কমেছে । মানুষ এখন ঘরে বসে পণ্য পাচ্ছে। ঘরে বসেই শিক্ষার্থীরা ক্লাস করতে পারছে। বিগত ১১ বছরে প্রযুক্তিগত সক্ষমতা তৈরি করার ফলেই এসব সম্ভব হচ্ছে। আজ ২১ জুলাই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ডিজিটাল খিচুরি চ্যালেঞ্জ কোভিড-১৯ চূড়ান্ত আসরের অনুষ্ঠানে এইসব কথা বলেন।

ডিজিটাল খিচুরি চ্যালেঞ্জ কোভিড-১৯ চূড়ান্ত আসরে স্টার্টআপ বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ‘বিডি ফ্যাক্ট চেকার’। রানার্স আপ হয়েছে ‘স্বপ্ন জয়’ দল।
অপরদিকে উদ্ভাবনী ধারণা বিভাগে প্রথম ‘পাঁচ ফোড়ন’ এবং রানার্স আপ হয়েছে ‘টিম স্বয়ং’।তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ভার্চুয়াল গ্রান্ড ফিনাল শেষে বিজয়ী দলের নাম ঘোষণা করেন ।

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৮ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকল্প ঘোষণা করেন এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ এর পরামর্শে ২০১০ সালে ভোলার চর কুকরি-মুকরি হতে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন ডিজিটাল সেন্টারের কার্যক্রমের মাধ্যমে জনগণের সময় ও অর্থ খরচ কমেছে। নারী ও পুরুষ এবং গ্রাম ও শহরের মধ্যে বৈষম্য কমেছে বলে তিনি উল্লেখ করেন । মানুষ এখন ঘরে বসে পণ্য পাচ্ছে। ঘরে বসেই শিক্ষার্থীরা ক্লাস করতে পারছে। তিনি আরো বলেন বিগত ১১ বছরে প্রযুক্তিগত সক্ষমতা তৈরি করার ফলেই এসব সম্ভব হচ্ছে।

চূড়ান্ত পর্বের ১৪টি দলের মধ্যে দুই বিভাগে বিজয়ী হয় এই চারটি দল। সেরাদের মধ্যে বিডি ফ্যাক্ট চেকার দলের সদস্যরা হলেন- কাদিরুদ্দিন, মিনহাজ আমান, ও খায়রুন্নাহার।
টিম পাঁচফোড়নের সদস্যরা হলেন- আশিকুর রহমান, আদনান হাসান, প্রিয়ম সরকার ও সাইফুল আলম।
রানার্স আপ ‘স্বপ্ন জয়’ সদস্যরা হলেন অ্যাশলি সপ্তর্ষি সমাদ্দার, ফায়েজ বেলাল, মুস্তাফিজুর রহমান এবংসুলতানা রাজিয়া।‘টিম স্বয়ং’ দলের সদস্যরা হলেন- কাজী মিতুল মাহমুদ, মোহাম্মাদ মুনতাসির এবং শাতীল বিনতে মাহমুদ।